চিকিৎসক, প্যারামেডিক ও নার্সদের ১৫ সদস্যের একটি দলের সঙ্গে বন্যায় সবচেয়ে ক্ষতিগ্রস্ত গ্রামগুলার একটি ফুল্ললে যান রউজাতুল্লাহ নামের এক নার্স। তিনি বলেন, ‘আমরা এমন এলাকায় গিয়েছি, যেখানে সবকিছু ধ্বংস হয়ে গেছে।’
রউজাতুল্লাহ বলেন, তারা ২০০ এর বেশি মানুষকে চিকিৎসা সহায়তা দিয়েছেন। তাঁদের মধ্যে এমন একজন ছিলেন, যিনি পরিবারের ১৬ সদস্যকে হারিয়েছেন। তিনি বলেন, ‘এমন অনেক বন্যাদুর্গত এলাকা রয়েছে, যেখানে আমরা যেতে পারিনি।’
রউজাতুল্লাহ আরও বলেন, সুপেয় পানির ভয়াবহ সংকট চলছে। এতে টাইফয়েড ও আমাশয়ের মতো পানিবাহিত রোগের প্রাদুর্ভাব দেখা দিতে পারে বলেও সতর্ক করেন এ স্বাস্থ্যকর্মী।
দেশটির প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় জরুরি অবস্থা ঘোষণা করার পাশাপাশি বন্যাকবলিত এলাকার মানুষকে খাদ্য, ওষুধ ও প্রাথমিক চিকিৎসা সেবা দিয়ে যাচ্ছে।
এর আগে গত মাসের মাঝামাঝিতেও দেশটির ১০টি প্রদেশে বন্যায় প্রায় ১০০ জনের মৃত্যু হয়েছিল।
https://www.prothomalo.com/world/asia/g4je6sboq4
2024-05-17 04:58:09